সমনাম: Bahel schulli Buch.-Ham. (1824),Astercantha longifolia (L.) Nees; Barleria auriculata Schumach.; Barleria longifoliaL.; Hygrophila schulli M. R. Almeida & S. M. Almeida; Hygrophila spinosaT.Anderson
ইংরেজি নাম: Starthorn.
স্থানীয় নাম: কুলেখাড়া, কান্তা কালিকা, কুলিকারহা, ক্ষরিক, গোকুলকাঁটা
সংস্কৃত নাম: कोकिलाक्ष
হিন্দি নাম: তালমাখনা
জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ/রাজ্য: Plantae
বিভাগ: Angiosperms
অবিন্যাসিত:Eudicots
বর্গ: Lamiales
পরিবার: Acanthaceae
গণ: Hygrophila
প্রজাতি: Hygrophila auriculata, Schumach.
ভূমিকা: কুলেখাড়া একান্থাসি পরিবারের হাইগ্রোফিলা গণের একটি একবর্ষজীবী, খাড়া, শাখাবিহীন বীরুৎ। প্রথমদিকে গাছে কোনো কাঁটা হয় না; আশ্বিন-কার্তিকের পর থেকে পাতার গোড়া থেকে কাঁটা বেরোয়, ক্ষুপ জাতীয় গাছ, একে চলতি কথায় কুলেখাড়ার গাছ, আবার কোনো কোনো জায়গায় কুলপো শাক বলে। এদের ফুল ও ফল ধারণ ঘটে অক্টোবর থেকে জানুয়ারি মাসে বা অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে। ফুলের রং অল্প বেগুনি। মূলে বহু শিকড় হয়, গাছের কাণ্ডটা একটি ফাঁপা এবং চতুষ্কোণ অর্থাৎ চারকোণা হয়। বীজ ভিজালে চটচটে ও লালার মতো হয়। বীজ দ্বারা বংশ বিস্তার ঘটে, তবে সাধারণত পুরনো মূল থেকে ফে’কড়ি বেরিয়ে গাছও হয়। বর্ষাকালে যখন নতুন গাছ গজায় তখন দেখতে অনেকটা হিঞ্জে বা হেলেঞ্চা (Enhydra fluctuans) শাকের গাছের মতো, তবে তার পাতা এই হিণ্ডে বাহেলেঞ্চা শাকের পাতা থেকে একটু লম্বা; সমগ্র পাতার গায়ে সরু শুয়োর মতো কাঁটা আছে।[১]
উপকারিতা:-কুলেখাড়া গাছ আমাদের দেশের একটি গুরুত্তপুর্ন ভেষজ। এটি প্রায় সর্বত্র পাওয়া যায়।
আসুন জেনে নেওয়া যাক কুলেখাড়া-র গুন।
রক্তহীনতায়:-
দেহে রক্ত না থাকলে, বর্ন ফ্যাকাসে হয়ে গেলে কুলেখাড়া পাতার রস ৪ চামচ একটু গরম করে রোজ দুবেলা খেতে হবে।
নারেংগা হলে:-
পোড়া নারেংগায় খুব কষ্ট পেলে কাঁচা হলুদের সাথে কুলেখাড়ার পাতা এক সাথে বেটে লাগাতে হবে। যন্ত্রনা কমে যাবে।
রক্ত বন্ধ করতে:-
কেটে গিয়ে যদি রক্তপাত হতে থাকে এবং বন্ধ না হয় তাহলে কুলেখাড়ার পাতা থেঁতো করে কাঁটা জায়গায় দিয়ে বেঁধে দিলে রক্ত বন্ধ হবে।
কুলেখাড়ার রস প্রতিদিন খেলে অনিদ্রা রোগ ঠিক হয়ে যায় ।
ন্যাবা বা কামলা রোগে কুলেখাড়ার রস দুবার খেতে হয় ।
পাথুরী রোগে কুলেখাড়ার বীজের গুড়ো জলের সাথে খেলে প্রসাব করার সময় কষ্ট দূর হবে ।
লিভার দুর্বল হলে এই রস ব্যাপক কাজে দেয় ।
ধ্বজভঙ্গ রোগে কুলেখাড়ার বীজ গুড়ো + আলকুশী + গোদুধ খেলে ৩ সপ্তাহ ঠিক হয়ে যাবে ।
শুক্রাণুবৃদ্ধি করতে গোক্ষুর +শতমূল +কুলেখাড়ার বীজ +মাষকলাই গোদুধের সাথে নিলে ব্যাপক কাজ দেবে ।
আসুন জেনে নেওয়া যাক কুলেখাড়া-র গুন।
রক্তহীনতায়:-
দেহে রক্ত না থাকলে, বর্ন ফ্যাকাসে হয়ে গেলে কুলেখাড়া পাতার রস ৪ চামচ একটু গরম করে রোজ দুবেলা খেতে হবে।
নারেংগা হলে:-
পোড়া নারেংগায় খুব কষ্ট পেলে কাঁচা হলুদের সাথে কুলেখাড়ার পাতা এক সাথে বেটে লাগাতে হবে। যন্ত্রনা কমে যাবে।
রক্ত বন্ধ করতে:-
কেটে গিয়ে যদি রক্তপাত হতে থাকে এবং বন্ধ না হয় তাহলে কুলেখাড়ার পাতা থেঁতো করে কাঁটা জায়গায় দিয়ে বেঁধে দিলে রক্ত বন্ধ হবে।
কুলেখাড়ার রস প্রতিদিন খেলে অনিদ্রা রোগ ঠিক হয়ে যায় ।
ন্যাবা বা কামলা রোগে কুলেখাড়ার রস দুবার খেতে হয় ।
পাথুরী রোগে কুলেখাড়ার বীজের গুড়ো জলের সাথে খেলে প্রসাব করার সময় কষ্ট দূর হবে ।
লিভার দুর্বল হলে এই রস ব্যাপক কাজে দেয় ।
ধ্বজভঙ্গ রোগে কুলেখাড়ার বীজ গুড়ো + আলকুশী + গোদুধ খেলে ৩ সপ্তাহ ঠিক হয়ে যাবে ।
শুক্রাণুবৃদ্ধি করতে গোক্ষুর +শতমূল +কুলেখাড়ার বীজ +মাষকলাই গোদুধের সাথে নিলে ব্যাপক কাজ দেবে ।
0 comments:
Post a Comment